ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ণয় হলে পুরোপুরি সেরে যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমাদের দেশে অধিকাংশ ব্রেস্ট ক্যান্সার নির্ণয় হয় এডভান্সড পর্যায়ে।

কারণ আমাদের দেশের মহিলাদের ব্রেস্টে কোন চাকা বা টিউমার বা মাংসপিণ্ড দেখা দিলে সামাজিক কারণে তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে চান না।

একদম শেষ পর্যায়ে যখন রোগীর অনেক সমস্যা দেখা দেয় তখন তারা চিকিৎসার জন্য আসেন। ততদিনে রোগটি অনেকদূর ছড়িয়ে পড়ে।

তাই.

১) নিয়মিত নিজের ব্রেস্ট নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন।

২) ব্রেস্টে যে কোন প্রকার চাকা বা মাংসপিণ্ড বা টিউমার দেখা দিলে অতিদ্রুত একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।

৩) যাদের ব্রেস্ট ক্যানসারের পারিবারিক ইতিহাস আছে তার ২৫ বছর বয়স থেকে ব্রেস্টের আলট্রাসনোগ্রাফি এবং ৪০ বছর থেকে মেমোগ্রাফি করতে হবে।

৪) যাদের ব্রেস্ট ক্যানসারের পারিবারিক ইতিহাস নেই, তাদের ৪০ বছর বয়স থেকে প্রতি বছরে মেমোগ্রাফি করতে হবে।

 

ডাঃ মনি রানী

ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
চেম্বার- রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published.