থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক প্রতিবন্ধকতা

থ্যালাসেমিয়া একধরনের রক্তরোগ, যা বংশগতভাবে প্রবাহিত হয়। আমরা জানি, হিমোগ্লোবিন রক্তের খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা উৎপন্ন হয় দুটি আলফা ও দুটি বিটা প্রোটিন দিয়ে। সাধারণত জিনগত ত্রুটির কারণে এ প্রোটিনগুলোর উৎপাদন কমে গেলে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন অস্বাভাবিক হয়, রক্তের লোহিতকণা ভাঙতে থাকে এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ দেখা দেয়। আর এ ত্রুটিপূর্ণ জিন বংশানুক্রমে মা-বাবা থেকে সন্তানের মধ্যে […]

থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসায় সতর্কতা

থ্যালাসেমিয়া একধরনের জন্মগত রক্তরোগ, যা হলে রক্তের লোহিত কণিকা সময়ের আগেই ভেঙে যায় এবং এর ফলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। প্রধানত তিন ধরনের থ্যালাসেমিয়া দেখতে পাওয়া যায়—আলফা থ্যালাসেমিয়া, বিটা থ্যালাসেমিয়া ও থ্যালাসেমিয়া মাইনর। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুর শরীরে রক্তাল্পতা দেখা যায় এবং বারবার রক্ত পরিবর্তন করতে হয়। ক্রমান্বয়ে বারবার রক্ত নেওয়ায় কিছু জটিলতাও দেখা দেয়। এ […]

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক প্রতিবন্ধকতা

থ্যালাসেমিয়া একধরনের রক্তরোগ; যা বংশগতভাবে প্রবাহিত হয়। আমরা জানি, হিমোগ্লোবিন রক্তের খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান; যা উৎপন্ন হয় দুটি আলফা ও দুটি বিটা প্রোটিন দিয়ে। সাধারণত জিনগত ত্রুটির কারণে এ প্রোটিনগুলোর উৎপাদন কমে গেলে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন অস্বাভাবিক হয়, রক্তের লোহিতকণা ভাঙতে থাকে ও থ্যালাসেমিয়া রোগ দেখা দেয়। আর এ ত্রুটিপূর্ণ জিন বংশানুক্রমে মা-বাবা থেকে সন্তানের মধ্যে […]

গর্ভকালীন থ্যালাসেমিয়া কতটা ভয়াবহ

থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রোগ। ত্রুটিযুক্ত জিনের কারণে এ রোগ হয়। থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তদের শরীরে রক্তের লোহিতকণিকা (হিমোগ্লোবিন) পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হয় না। ফলে এদের মারাত্মক রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। থ্যালাসেমিয়া রোগীরা প্রতি মাসে এক-দুই ব্যাগ রক্ত গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। চিকিৎসা না করা হলে এই রোগী রক্তশূন্যতায় মারা যায়। বাবা-মা বাহক হলে শিশুর এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা […]

থ্যালাসেমিয়া থেকে সন্তানকে রক্ষায় করণীয়

থ্যালাসেমিয়া একটি জন্মগত রোগ বা বংশ পরম্পরায় রোগটি বিস্তার লাভ করে। আমরা জানি, রক্ত লাল দেখায়। এই লালের কারণ হচ্ছে হিমোগ্লোবিন নামের একটি উপাদান। এ হিমোগ্লোবিনের ত্রুটির জন্যই থ্যালাসেমিয়া হয়ে থাকে। হিমোগ্লোবিন দুটি জিন দ্বারা তৈরি হয়। একে আলফা ও বিটা গ্লোবিন চেইন বলে। এই চেইনে ডিফেক্ট হলে থ্যালাসেমিয়া হয়ে থাকে। কারও কারও আংশিক হয় […]

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে কিছু প্রতিবন্ধকতা

থ্যালাসেমিয়া একটি বিশেষ রক্তরোগ যা বংশগত। হিমোগ্লোবিন রক্তের খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা উৎপন্ন হয় দুটি আলফা ও দুটি বিটা প্রোটিন দিয়ে। সাধারণত জিনগত ত্রুটির কারণে এই প্রোটিনগুলোর উৎপাদন কমে গেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন স্বাভাবিক হয় না এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ দেখা দেয়।আর এ ত্রুটিপূর্ণ জিন বংশানুক্রমে বাবা মা থেকে সন্তানদের মাঝে সংক্রমিত হয়। কিভাবে হয় এ […]