কিডনি সুস্থ রাখার উপায়
কিডনির ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়া পর্যন্ত তেমন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তাহলে উপায়? রুটিনমাফিক কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করলে বোঝা যাবে, কিডনি সুস্থ আছে কি না। বিশেষ করে যেসব রোগে কিডনি আক্রান্ত হয়, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, লুপাস। নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করা উচিত। কিডনির কাজ রক্ত পরিশোধিত করে দূষিত বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের […]
কিডনি রোগীরা কি রোজা রাখতে পারবেন
কিডনি জটিলতায় থাকা রোগীরা অনেক সময় রোজা রাখতে চান। সে ক্ষেত্রে তাঁদের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ পানি পান এবং পানির ভারসাম্য বজায় রাখা বিশেষভাবে জরুরি। সাধারণত কিডনির রোগী, যাঁদের ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স রেট ৬০ মিলিলিটারের কম, তাঁদের রোজা রাখতে নিষেধ করা হয়। ২৪ ঘণ্টা প্রস্রাব সংগ্রহ করে এই পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। কারণ, পানিশূন্যতা হয়ে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে […]
ব্যথানাশক ওষুধে কিডনি রোগ, সমাধান
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যার (ডব্লিউএইচও) পরিসংখ্যান বলছে, ১০-৫০ শতাংশ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের শরীরে কোনো না কোনো সময় ব্যথা হয়েছে এবং তারা ব্যথার ওষুধ খেয়েছেন। এসব ব্যথানাশক ওষুধের মধ্যে রয়েছে, প্যারাসিটামল, অ্যাসপিরিন, ডাইক্লোফেনাক, আইবুপ্রুফেন, ইনডোমেথাসিন, ইটরিকক্রিব, নেপ্রোসিন ইত্যাদি। ডাইক্লোফেনাক, আইবুপ্রুফেন ইত্যাদি ওষুধসেবনে ইন্টারস্টিশিয়াল নেফ্রাইটিস নামক কিডনি রোগ হতে পারে এবং আকস্মিক কিডনি বিকল হতে পারে (AKI)। দীর্ঘদিন […]
কিডনি সংযোজন কি
কিডনি ফেইলিওরের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে কিডনি সংযোজন। একজন সুস্থ ব্যক্তি তার নিকট আত্মীয়কে নিজের একটি কিডনি দান করে তাকে নতুন জীবন দিতে পারেন। এতে কিডনি দাতার স্বাস্থ্যের তেমন কোনো ঝুঁকি নেই। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ রোগীর শরীরে পেটের নিম্নভাগে ডানে বা বামে কিডনি দাতার একটি সুস্থ কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়। রোগীর নিজের দুটি অসুস্থ কিডনি […]
কামরাঙা খেলে কি কিডনি নষ্ট হয়?
কামরাঙা কাঁচা, পাকা উভয় অবস্থায় খাওয়া যায়। এই ফলের নানা ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে। ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপকারী নানা উপাদান রয়েছে এই ফলে। কিন্তু কারও কারও জন্য এই কামরাঙা বিপদ ডেকে আনতে পারে। কী পরিমাণে কামরাঙা খাওয়া নিরাপদ যাঁদের কিডনি সুস্থ, কামরাঙা খেলে তাঁদের কোনো ক্ষতি হয় না। দিনে ১-২টা কামরাঙা খেলেও […]
নেফ্রটিক কিডনি রোগে শরীরে পানি আসে
কিডনির একটি বড় কাজ হল রক্তকে ছেঁকে দুষিত পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করা। আর শরীরের প্রয়োজনীয় জিনিষ আবার শরীরকে ফিরিয়ে দেয়া। কিডনি রোগ নেফ্রোটিক সিনড্রমে রক্তে থাকা প্রোটিনের বড় একটি অংশ প্র¯্রাবের সাথে বের হয়ে যায়। ফলে রক্তের পানীয় অংশ রক্তনালী থেকে বের হয়ে টিসুতে চলে আসে। ফলাফল শরীর ফুলে যায়। এসব রুগীদের […]