রাতে ঘাম বেশি হচ্ছে? দেখুন তো এসব কারণে কি না
ঘাম হওয়া শরীরের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। গরমে, বিশেষ করে চলতি আবহাওয়ায় বেশি ঘাম হতেই পারে। কিন্তু রাতে অতিরিক্ত ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক নয়। রাতে ঘুমানোর সময় দেহের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে, তা ঠান্ডা করার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া হলো ঘাম হওয়া। ঘাম বন্ধ করার সহজ উপায় হলো, কম তাপমাত্রার ঘরে ঘুমানো। তবে এরপরও অনেকের ঘাম হয়। এর নির্দিষ্ট কিছু […]
তামাককে না বলতেই হবে
তামাক সহজলভ্য নেশাদ্রব্য। এ নেশায় বিশ্বের অগণিত মানুষ আসক্ত। কেউ আসক্ত সিগারেটে, কেউ জর্দায়, কেউবা বিড়ি, গুল, সাদা পাতা কিংবা ই-সিগারেটে। আজ ৩১ মে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস। এ বছরের আলোচ্য বিষয়, ‘তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করি, শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করি’। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত রাখতে তামাককে না বলতেই হবে। নতুন প্রজন্ম সিসা, ই-সিগারেটে আসক্ত। বলা […]
ওভারিয়ান ক্যানসারের ঝুঁকি ও লক্ষণ
নারীদের ওভারিয়ান বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসারকে বলা হয় নীরব ঘাতক। কারণ এটি সুস্পষ্ট কোনো লক্ষণ প্রকাশ ছাড়াই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়াতে পারে এবং ৭০-৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে অনেকটা ছড়িয়ে পড়ার পর অ্যাডভান্সড স্টেজে ধরা পড়ে। প্রত্যেক নারীর জীবনকালে ওভারিয়ান ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় প্রতি ৭৮ জনে একজন ও মৃত্যুর ঝুঁকি ১০৮ জনে একজন। এ বিষয়ে সচেতনতা […]
শিশুর জন্মগত ত্রুটি
গর্ভধারণকালে ভ্রƒণ নানা অনিষ্টকর পরিবেশের প্রভাবে বা ক্ষতিকর কিছুর সংস্পর্শে এলে শিশু জন্মত্রুটি নিয়ে বেড়ে ওঠে। বিশেষ করে গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস, যখন গর্ভস্থ শিশুর সামগ্রিক বিকাশ ঘটে, সেই সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রƒণের অনিষ্ট করে থাকে অ্যালকোহল পান, রেডিয়েশন (যেমন এক্স-রে), ইনজুরি, বিনা প্রেসক্রিপশনে ওষুধ সেবন, গাছগাছড়ার ঔষধি গ্রহণের ইতিহাস প্রভৃতি। বাহ্যিকভাবে বিকৃতি যত ছোটখাটোই […]
গ্যাজেট ব্যবহার ও চোখের যত্ন
স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের ব্যবহার যত বাড়ছে, ততই বাড়ছে চোখসহ শরীরের নানা ধরনের সমস্যা। যেমন চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়া, চোখে কম দেখা, মাথাব্যথা, চোখব্যথা, ঘাড়ব্যথা, মাজা বা কোমরব্যথা। এমনকি মানসিক সমস্যা ও ঘুমের সমস্যা হচ্ছে। সমষ্টিগতভাবে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এটাকে বলা হয় কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম। স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের ক্ষতিকর রশ্মি এবং এর ব্যবহার থেকে চোখ বাঁচাতে কিছু […]
শ্রবণশক্তি কমায় শব্দদূষণ
অত্যধিক জোরালো শব্দ শ্রবণকোষ ধ্বংস করতে পারে, যার ফলে শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়। একে বলা হয় শব্দ-প্ররোচিত শ্রবণশক্তি হ্রাস। বিভিন্ন উৎস থেকে আমরা অত্যধিক শব্দ পাই, যেমন কারখানার যন্ত্রপাতি, ভবনের নির্মাণস্থল ও উচ্চ শব্দযুক্ত সরঞ্জামের ব্যবহার। এ ছাড়া আছে বিনোদনমূলক উৎস, যেমন শুটিং, ডিসকো ও ব্যক্তিগত স্টেরিওর ব্যবহার। গাড়ির হর্নও একটি বড় কারণ। বেশি শব্দদূষণ হয় […]